২০২৬-এর এপ্রিল নাগাদ ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন সরবরাহ করবে ব্রিটেন

মুনা নিউজ ডেস্ক | ৪ জুন ২০২৫ ১৯:৪৫

ফাইল ছবি ফাইল ছবি
যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, ২০২৬ সালের এপ্রিলের মধ্যে ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন সরবরাহ করা হবে। এটি গত বছর ইউক্রেনকে দেওয়া ড্রোনের সংখ্যার দশগুণ বেশি। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী জন হ্যালি বুধবার ব্রাসেলসে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেবেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষামন্ত্রী জন হ্যালি বুধবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ৫০—জাতি ইউক্রেন প্রতিরক্ষা যোগাযোগ গ্রুপের বৈঠকে এই ঘোষণা দেবেন। ৩৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের এই ড্রোন প্যাকেজটি ইউক্রেনের জন্য বৃহত্তর সাড়ে ৪ বিলিয়ন পাউন্ড সামরিক সহায়তা উদ্যোগের অংশ।
 
এ ছাড়া, ব্রিটেন জানিয়েছে—তারা গত জানুয়ারি থেকে ইউক্রেনে ১ লাখ ৪০ হাজার আর্টিলারি শেল পাঠিয়েছে। এ বছর ইউক্রেনীয় সেনাদের প্রশিক্ষণের জন্য আরও ২৪৭ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয় করবে। গত সোমবার প্রকাশিত ‘স্ট্র্যাটেজিক ডিফেন্স রিভিউ—এর অংশ হিসেবে সরকার ইউক্রেনের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে যুক্তরাজ্য সশস্ত্র বাহিনীর জন্য স্বায়ত্তশাসিত ব্যবস্থা ও ড্রোনের জন্য ৪ বিলিয়ন পাউন্ডের বেশি বরাদ্দ ঘোষণা করেছে।
 
এদিকে, গত ২ জুন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ঘোষণা দিয়েছেন, বিশ্বে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা ও রাশিয়ার আগ্রাসনের মুখে দেশকে ‘যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত অবস্থায়’ নিয়ে যেতে হবে। নতুন প্রতিরক্ষা কৌশলের অংশ হিসেবে তিনি ১২টি আক্রমণাত্মক সাবমেরিন নির্মাণের পরিকল্পনা ছাড়াও পারমাণবিক ও অন্যান্য অস্ত্রের ক্ষেত্রে বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন।
 
স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো শহরে একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে স্টারমার বলেন, ‘আমরা এখন যে হুমকির মুখে আছি, তা স্নায়ুযুদ্ধের পর সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ, তাৎক্ষণিক ও অনিশ্চিত। ইউরোপে যুদ্ধ, নতুন পারমাণবিক ঝুঁকি, প্রতিদিন সাইবার আক্রমণ এবং ব্রিটিশ জলসীমা ও আকাশে রাশিয়ার আগ্রাসন এর প্রমাণ।’ স্টারমার বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সংঘাত প্রতিরোধের সেরা উপায় হলো—তা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।’
 
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্টারমারের এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ইউক্রেন যুদ্ধ তীব্রতর হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ থেকে কিছুটা সরে আসছে এবং বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা বাড়ছে। ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ার ভেতরে চারটি বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই স্টারমার তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
 
এদিকে, গত ২ জুন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ঘোষণা দিয়েছেন, বিশ্বে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা ও রাশিয়ার আগ্রাসনের মুখে দেশকে ‘যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত অবস্থায়’ নিয়ে যেতে হবে। নতুন প্রতিরক্ষা কৌশলের অংশ হিসেবে তিনি ১২টি আক্রমণাত্মক সাবমেরিন নির্মাণের পরিকল্পনা ছাড়াও পারমাণবিক ও অন্যান্য অস্ত্রের ক্ষেত্রে বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন।
 
স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো শহরে একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে স্টারমার বলেন, ‘আমরা এখন যে হুমকির মুখে আছি, তা স্নায়ুযুদ্ধের পর সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ, তাৎক্ষণিক ও অনিশ্চিত। ইউরোপে যুদ্ধ, নতুন পারমাণবিক ঝুঁকি, প্রতিদিন সাইবার আক্রমণ এবং ব্রিটিশ জলসীমা ও আকাশে রাশিয়ার আগ্রাসন এর প্রমাণ।’ স্টারমার বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সংঘাত প্রতিরোধের সেরা উপায় হলো—তা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।’
 
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্টারমারের এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ইউক্রেন যুদ্ধ তীব্রতর হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ থেকে কিছুটা সরে আসছে এবং বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা বাড়ছে। ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ার ভেতরে চারটি বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই স্টারমার তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: