প্রথম সোমালি মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস তৈরি করেন তিনি। গ্রিন পার্টির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৭৫ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে সহজেই জয়লাভ করেন ফারাহ। ফারাহ বলেন, ‘এই নির্বাচনে জয়লাভ করা খুবই বিস্ময়কর ছিল।
আমি আশা করি, একজন সোমালি মুসলিম নারী হিসেবে এই নির্বাচন নারীর ক্ষমতায়নে সহায়তা করবে।
তা ছাড়া প্রথম মুসলিম নারী কাউন্সিলর হওয়া এই শহরের জন্য একটি বড় অর্জন। তবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আমরা আমাদের চারপাশের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করি।’
তিনি আরো জানান, ‘টক্সটেথ শহরে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও বিশ্বাসের মানুষ রয়েছে।
এর বৈচিত্র্যময় দৃশ্য এই শহরকে করে তুলেছে অনন্য। আর কাউন্সিল চেম্বারের সেই প্রতিনিধিত্ব থাকাটাও গুরুত্বপূর্ণ, যা আমাকে গর্বিত করে তোলে।
ফারাহ বলেন, টক্সটথে কাজ করে আপনি সরকারের প্রভাব দেখতে পাচ্ছেন। এটাই আমাকে আমার নাম সামনে রাখতে অনুপ্রাণিত করেছে।
অবশ্য এখানকার মানুষের কাউন্সিলের প্রতি খুব বেশি আস্থা নাও থাকতে পারে। তবে মানুষের সমর্থন লাভে আমার রেকর্ড রয়েছে এবং আমি তাদের সেবায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে চাই। স্বাস্থ্য ক্ষেত্র ছাড়াও শিক্ষা ও আবাসনেও আমি দক্ষতার সঙ্গে মানুষের সেবা করতে চাই।
রহিমা ফারাহ উত্তর লিংকনশায়ারের স্কুনথর্পে জন্মগ্রহণ করেন। লিভারপুলে এসে গত ২০ বছর ধরে এখানকার টক্সটেথ কমিউনিটির সঙ্গে কাজ করেছেন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: