ঢাকা-টরেন্টো রুটে চাহিদা বাড়ায় ২ মাস আগেও টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না। কেউ সবচেয়ে কম দামের টিকিটে যাতায়াত করতে চাইলে অন্তত ৩ মাস আগে বুকিং করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে রুটটি লাভজনক হওয়ায় ফ্লাইট বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলোদেশ বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজিম। বিশ্লেষকরাও একমত, ফ্লাইট সংখ্যা বাড়লে লাভজনক হবে বিমান।
এক বছর আগে ঢাকা থেকে কানাডার টরেন্টোতে সরাসরি ফ্লাইট চালু করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। প্রথম দিকে এ রুটে যাত্রী না পাওয়ার শঙ্কা থাকলেও এখন ২ মাস আগেও টিকিট মিলছে না। এখন সপ্তাহে দুইটি ফ্লাইট চালু থাকলেও অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা করছে বিমান।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজিম বলেন, “ঢাকা-টরেন্টো রুট লাভজনক হচ্ছে। তবে রুটটি দীর্ঘ হওয়ায় দুই সেট পাইলট ও কেবিনক্রু ছাড়া ফ্লাইট চালানো যাচ্ছে না”।
“ঢাকা থেকে টরেন্টো যেতে বিমানকে রিফুয়েলিং এর জন্য তুরস্কের ইস্তানবুলে ১ ঘণ্টার বিরতি দিতে হয়। তাই এখান থেকেও যাত্রী পরিবহনের সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে”- বলেন এভিয়েশন বিশ্লেষক কাজী ওয়াহিদুল আলম।
এছাড়া বাংলাদেশে সেপ্টেম্বরে বিমানের টোকিও ফ্লাইট শুরু হলে সেখান থেকে কোড শেয়ারিং করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এটি করা গেলে টরেন্টো থেকে যাত্রীরা জাপান হয়েও বাংলাদেশে ফিরতে পারবেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: