আইওয়া স্টেট পেট্রোলের অ্যালেক্স ডিংকলা বলেছেন, ‘আমি খুব দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, একাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আমরা উদ্ধার ও ত্রাণে ব্যস্ত। কেউ নিখোঁজ কিনা, সেটাও খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে। গ্রিনফিল্ড হাইস্কুলে ত্রাণকেন্দ্র খোলা হয়েছে।’
২১ মে, মঙ্গলবার এই টর্নেডোর ধাক্কায় দুই হাজার বাসিন্দার এই শহর তছনছ হয়ে গেছে। শহরে বুধবারের আগে বাইরের মানুষ ঢুকতে পারবেন না বলে কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিয়েছে। সাংবাদিকদেরও মঙ্গলবারের মধ্যে শহর ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে।
টর্নোডোর ফলে প্রচুর বাড়ি ভেঙে পড়েছে। গাছ উপড়ে গেছে। গাড়ি ভেঙে গেছে। চারপাশে ভাঙা টুকরো ছড়িয়ে আছে। আবাসিকরা একে অন্যকে সাহায্য করছেন।
বার্তাসংস্থা এপিকে শহরের বাসিন্দা প্যাক্সটন বলেছেন, তিনি বাড়ির বেসমেন্টে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তবে তার বাড়ি বেঁচে গেছে। কিন্তু সবাই এত ভাগ্যবান নন। তার ভাই কোডির বাড়ি ভেঙে গেছে। চারপাশে শুধু ধ্বংসের ছবি দেখা যাচ্ছে।